Ad

Geometry: Definition Of Various Angles in Bangla || জ্যামিতিঃ চিত্রসহ বিভিন্ন কোণের সংজ্ঞা

❑ সূক্ষ্মকোণ (Acute angle) : এক সমকোণ (90 ডিগ্রী ) অপেক্ষা ছোট কোণকে সূক্ষকোণ বলে।

❑ সমকোণ (Right angle) : একটি সরল রেখার উপর অন্য একটি লম্ব টানলে রেখা দুইটির মিলিত বিন্দুতে যে কোণ তৈরি হয় তাকে সমকোণ বলে। এক সমকোণ=90 ডিগ্রী


অন্যরা আরও যা দেখছেন >>> রেখা, রেখাংশ ও রশ্মি
                                                                                   
                                                                                    স্থান, তল, বিন্দু

❑ স্থূলকোণ (Obtuse angle) : এক সমকোণ অপেক্ষা বড় বিন্তু দুই সমকোণ অপেক্ষা ছোট কোণকে সথূলকোণ বলে।


❑ প্রবৃদ্ধকোণ (Reflex angle) : দুই সমকোণ অপেক্ষা বড় কিন্তু চার সমকোণ
অপেক্ষা ছোট কোণকে প্রবৃদ্ধকোণ বলে।
অর্থাৎ 360 ডিগ্রী > B >180 ডিগ্রী  হলে B একটি প্রবৃদ্ধ
কোণ।

❑ সরলকোণ (Straight angle) : দু’টি সরল রেখাপরস্পর সম্পর্ণ বিপরীত দিকে গমন করলে রেখাটির দু’পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে সরলকোণ বলে। সরলকোণ
দুই সমকোণের সমান বা 180 ডিগ্রী


অন্যরা আরও যা দেখছেন >>> রেখা, রেখাংশ ও রশ্মি
                                                                                   
                                                                                    স্থান, তল, বিন্দু

❑ বিপ্রতীপকোণ (Vertically Opposite angle ) : দু’টি সরল রেখা পরস্পর ছেদ করলে যে চারটি কোণ উৎপন্ন হয় এদের যেকোণ একটিকেতার বিপরীত কোণের
বিপ্রতীপ কোণ বলে।

❑ সম্পূরককোণ(Supplementary angle ) : দু’টি কোণের সমষ্টি 180 ডিগ্রী  বা দুইসমকোণ হলে একটিকে অপরটির সম্পূরক কোণ বলে।

❑ পূরককোণ (Complementary angle) : দু’টি কোণের সমষ্টি এক সমকোণ বা 90 হলেএকটিকেঅপরটির পূরক কোণ বলে।


অন্যরা আরও যা দেখছেন >>> রেখা, রেখাংশ ও রশ্মি
                                                                                   
                                                                                    স্থান, তল, বিন্দু

❑ একান্তরকোণ: দু’টি সমান্তরাল রেখাকে অপর একটি রেখা তির্যকভাবে ছেদ করলে ছেদক রেখার বিপরীত পাশে সমান্তরাল রেখা যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে একান্তর কোণ বলে। একান্তর কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।

❑ অনুরূপকোণ: দু’টি সমান্তরাল সরল রেখাকে অপর একটি সরল রেখা ছেদ করলে ছেদকের একই পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তকে অনুরূপ কোণ বলে। অনুরূপ কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।

❑ সন্নিহিতকোণ: যদি দু’টি কোণের একটি সাধারণ বাহু থাকে তবে একটি কোণের অপর কোণের সন্নিহিত কোণ বলে।
প্রস্তুতকারীঃ
মোঃ এমরান হোসাইন,
শিক্ষক
বুড়িচং,কুমিল্লা।
Join with us on Facebook :: My Math Solution

অন্যরা আরও যা দেখছেন >>> রেখা, রেখাংশ ও রশ্মি
                                                                                   
                                                                                    স্থান, তল, বিন্দু

টক দই তৈরির খুব সহজ রেসিপি! আমি নিশ্চিত, আপনিও পারবেন


রান্না থেকে শুরু করে রূপচর্চায়, অতিথি আপ্যায়নে টক দইয়ের ব্যবহার কতোভাবেই না করা হয়।তাই নিজ হাতে টক দই তৈরির কৌশল জেনে রাখলে সুবিধা অনেকখানি। বাজারের অস্বাস্থ্যকর টক দইয়ের উপকারিতা কতটুকুই বা থাকে বলুন। তাই আজকের রেসিপি আয়োজনে রাখা হল বহুগুণের অধিকারী টক দইয়ের সবচেয়ে সহজ রেসিপি।
উপকরণ
দুধ দেড় লিটার
গুড়া দুধ আধা কাপ
টাটকা টক দই ৪ টেবিল চামচ
প্রণালী
( ১ ) প্রথমে দুধ চুলায় দিয়ে জ্বালাতে হবে । দুধ কিছুটা কমে এলে একটা কাপে অল্প গরম দুধ নিয়ে গুড়া দুধ তার সাথে মিশিয়ে বাকি দুধের সাথে মিশিয়ে দিন । জ্বালিয়ে দুধ অর্ধেক করে নিন আর তারপর চুলা থেকে নামিয়ে ফেলুন ।
( ২ ) এবার দুধ চামচ দিয়ে নেড়ে নেড়ে একটু ঠাণ্ডা করে নিতে হবে, কিন্তু খেয়াল রাখবেন যেন পুরোপুরি ঠান্ডা না হয়ে যায় । দুধটা হালকা গরম বা কুসুম গরম রাখতে হবে । আবার খেয়াল রাখতে হবে দই মেশানোর সময় দুধ যেন বেশি গরম না থাকে, তাহলে কিন্তু দই জমবে না । দুধে যেন কোন সর না থাকে এজন্য ছেকে নিতে হবে, সর থাকলে দই ভালো জমবে না ।
( ৩ ) একটা বাটিতে আগের টাটকা টক দইটা নিয়ে নরমাল এগ বিটার বা চামচ দিয়ে সামান্য ফেটে নিয়ে কুসুম গরম দুধের সাথে চামচের সাহায্যে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে । এই দইটা কিন্তু অবশ্যই টাটকা হতে হবে আর এতে পানি থাকা যাবে না, পানি থাকলে বানানো দই ও পানি ছাড়বে । দই মেশানোর সময় দুধ এমন গরম থাকবে যেন দই মেশাবার পরেও দুধ হালকা গরম থাকে ।
( ৪ ) এখন যে পাত্রে দই বসাবেন সেটাতে দই মেশানো দুধ টা ঢেলে ভালোভাবে ঢেকে রান্না ঘরে একটা গরম জায়গায় রেখে দিন । বাসায় ওভেন থাকলে ওভেনটা অফ করে ভিতরে দই এর পাত্র রেখে ওভেনের দরজা বন্ধ করে রেখে দিতে পারেন । আর নাড়াচাড়া করবেন না , একবারে ৮-৯ ঘন্টা পরে দেখবেন দই জমে গেছে । তখনি খাওয়ার জন্য ব্যস্ত হবেন না, দইটা ঠান্ডা হয়ে সেট হবার জন্য নরমাল ফ্রিজে রেখে দিন ৩-৪ ঘন্টা ।
 পরিবেশন
ফ্রিজে ঠান্ডা হয়ে সেট হয়ে গেলে বের করে পরিবেশন করুন । এই উপকরনে ১ কেজি দই হবে । দই বসানোর জন্য মাটির পাত্র ব্যবহার করলেই বেশি ভালো হয় । তবে আপনি চাইলে সিরামিক, কাচ বা প্লাষ্টিক যেকোন পাত্রে দই বানাতে পারবেন । দই জমতে দেবার পর নির্দিষ্ট সময়ের আগে ঢাকনা খুলে চেক করতে যাবেন না, সবচেয়ে ভালো হয় যদি দই রাতে জমতে দেয়া হয় সারারাতে দই জমবে আর সকালে সেট হবার জন্য ফ্রিজে রেখে দিবেন ।
রেসিপি - অনামিকা,
বি-পাড়া,কুমিল্লা। 

প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা-২০১৬ | বিষয়:ইংরেজি | বিশেষ প্রস্তুতি ; সম্পূর্ণ উত্তরপত্র সাজানোর উত্তম কৌশল


প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অন্য সকল বিষয়ে এ+ পেলেও ইংরেজি বিষয়ে এ+ প্রাপ্তের সংখ্যা অনেক কম হয়। এক্ষেত্রে উত্তরপত্র সাজিয়ে লেখাও নির্ভর করে অনেক্ষেত্রে। তাই একটি সম্পূর্ণ উত্তরপত্র সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা সম্পর্কে আজকের আয়োজন।

প্রথমে ইংরেজি বইয়ের যে কোনো Lesson থেকে একটি Text/Dialogue/Poem/ Pictures দেয়া হবে এবং এই Text-এর ওপর ভিত্তি করে ১, ২, ৩, ৪ নং প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।
Question No-1: Choose the best answer (MCQ ): প্রশ্নপএে প্রদত্ত Text হতে ১০টি MCQ প্রশ্ন দেয়া হবে। এখানে উল্লেখ্য, জ্ঞানমূলক স্তরের পাশাপাশি ২-৩টি MCQ থাকবে অনুধাবন ও প্রয়োগস্তরের। আর প্রয়োগ বলতে তোমরা বিভিন্ন Text থেকে যা যা জেনেছ এবং যা যা বুঝেছ তা নতুনভাবে প্রয়োগ করতে পারা। সুতরাং একটু সতর্ক থাকলে এবং প্রদত্ত Text টি যদি আগে থেকেই ভালোভাবে পড়া থাকে তাহলে সহজেই ১০টি MCQ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে, এর জন্য নম্বর বরাদ্দ থাকবে ১০।
উত্তর দেওয়ার নিয়ম ঃ খাতার উপরের অংশে মাঝামাঝি Ans to the Qus no-1 লিখবে। একটু বা এক ইঞ্চি পরিমাণ নিচ থেকে উত্তর লেখা শুরু করবে। প্রশ্নে যদি রোমান সংখ্যা থাকে তবে রোমান সংখ্যা এবং অ্যালপাবেট থাকলে অ্যালপাবেট লিখবে। যেমনঃ
Ans to the Qus no-1
(i) (c) Memorable day.
(ii) (b) Anyone born.
Question No-2: Matching Words with their meaning/Fill in the blank: এখানে প্রদত্ত Text হতে ৫টি Lighted word নেয়া হবে Column A তে এবং এর বিশ্লেষণমূলক অর্থ দেয়া থাকবে Column B তে। অবশ্য B কলামে 2টি Extra অর্থ দেয়া থাকবে সেখান থেকে ৫টি Word-এর সঠিক অর্থ সাজিয়ে লিখতে পারলে পূর্ণ নম্বর পাবে। অথবা পরীক্ষায় Fill in the blank আসতে পারে। এ ক্ষেত্রে নম্বর থাকবে ৫।
উত্তর দেওয়ার নিয়ম ঃ খাতার উপরের অংশে মাঝামাঝি Ans to the Qus no-2 লিখবে। একটু বা এক ইঞ্চি পরিমাণ নিচ থেকে উত্তর লেখা শুরু করবে। যেমনঃ
Ans to the Qus no-2
(a) Happiness + (e) Bring to be pleasure.
(b) Different + (a) not the same.
অথবা যদি Fill in the blank আসে শুধুমাত্র ক্রমিক নম্বর দিয়ে উত্তরটা লিখবে।
(a) laid.
(c) rich.
Question No-3 : প্রদত্ত Text হতে ৫টি প্রশ্ন দেয়া থাকবে এবং ৫টি প্রশ্নেরই উত্তর দিতে হবে। উত্তরগুলো সংক্ষিপ্ত আকারে এবং সহজ ভাষায় লিখবে। তোমরা যদি প্রথমে প্রশ্নগুলো পড়ের নেও এবং পরে Text পড় তবে ভালভাবে উত্তর করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে নম্বর থাকবে ১০।
উত্তর দেওয়ার নিয়ম ঃ খাতার উপরের অংশে মাঝামাঝি Ans to the Qus no-3 লিখবে। একটু বা এক ইঞ্চি পরিমাণ নিচ থেকে উত্তর লেখা শুরু করবে। যেমনঃ
Ans to the Qus no-3
(a)    Birthday is the day when we were born. A birthday is a memorable day in one's life.
Question No-4: Writing Short Composition: প্রদত্ত Text-এর সঙ্গে সম্পর্ক রেখে একই নামে যেমন Birthday party সম্পর্কেএকটি Short Composition লিখতে বলবে। অথবা ৫টি Question করা হবে এই ৫টি Question এর উত্তর সাজিয়ে লিখলে প্রদত্ত প্রশ্নের উত্তর হয়ে যাবে। মনে রাখবে অন্তত্ব ৫টি বাক্যে Short Composition শেষ করতে চেষ্টা করবে। এখানে ৫টি বাক্যের জন্য ৫ নম্বর, সঠিক বাক্য কাঠামো (Noun, Adjective, Verb) ব্যবহারে ২ নম্বর, Spelling বা বানানের জন্য ১ নম্বর ও সঠিক Capital letters and punctuation marks ব্যবহারের জন্য ২ নম্বর। এই মোট ১০ নম্বর।
উত্তর দেওয়ার নিয়ম ঃ খাতার উপরের অংশে মাঝামাঝি Ans to the Qus no-3 লিখবে। একটু বা এক ইঞ্চি পরিমাণ নিচ থেকে উত্তর লেখা শুরু করবে। যেমনঃ
Ans to the Qus no-4
Birthday is the day when we were born. A birthday is a memorable day in one's life.

এখন ৫, ৬, ৭, ৮ ও ৯ নং প্রশ্নের জন্য তোমাদের English for today- Class 5 বই এর বাইরে থেকে তোমাদের বোধগম্যতার ভেতর বহুলশ্রুত কোনো নৈতিক গল্প, ইতিহাস বা ঐতিহ্যমণ্ডিত স্থান, জীবনী বা সমসাময়িক ঘটনা ইত্যাদি শিখনমূলক কোনো বিষয়ের উপর একটি Passage আসবে। সুতরাং প্রদত্ত Passageটি গভীর মনোযোগের সঙ্গে ২-৩ বার নীরবে পড়ে এর পূর্ণ মর্ম উপলব্ধি করবে এবং এ থেকে ৪, ৫, ৬, ৭, ৮ ও ৯ নং প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মণে রাখবে এই Passageটি ১ম থেকে ৫ম শ্রেণির ইংরেজী বই এর কোন একটি গল্পের সাথে মিল থাকে। তাই ১ম থেকে ৫ম শ্রেণির ইংরেজী বই এর গল্পগুলো পড়বে।
Question No-5 : Choose the best answer: ৫-৭টি যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্নসহ ১০টি MCQ দেয়া থাকবে। প্রদত্ত Passageটির মর্ম অনুধাবন করতে পারলে ১০টি MCQ-এর উত্তর দেয়া কঠিন হবে না। এর জন্য নম্বর থাকবে ১০।
উত্তর দেওয়ার নিয়ম ঃ Ans to the Qus no-1 এর মতোই উত্তর দিবে।
Question No-6: Fill in the blanks: এখানে Box-এ দেয়া ৮টি Word থেকে প্রযোজ্য ৫টি Word নিয়ে ৫টি শূন্যস্থান পূরণ করলে পূর্ণ নম্বর পাবে। এর জন্য নম্বর হচ্ছে ৫।
উত্তর দেওয়ার নিয়মঃ Ans to the Qus no-6 লিখে এক ইঞ্চি নিচে ক্রমিকনং দিয়ে শুধুমাত্র শব্দগুলো লিখতে হবে। যেমনঃ
Ans to the Qus no-6
(a) laid.
(b) gave.
Question No-7 প্রদত্ত Unseen passage হতে ৫টি প্রশ্ন দেয়া থাকবে ৫টি প্রশ্নেরই উত্তর দিতে হবে এবং প্রতিটি প্রশ্নের মান হচ্ছে ২। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরের জন্য ১-২টি Sentence লিখবে। তবে উত্তর লেখার সময় Passage-এর কোনো Sentence হুবহু তুলে না দেয়াই ভালো।
উত্তর দেওয়ার নিয়ম ঃ Ans to the Qus no-3 এর মতোই উত্তর দিবে।
Question No-8 : Writing Short Composition: প্রদত্ত Text-এর সঙ্গে সম্পর্ক রেখে একই নামে যেমন Farmer সম্পর্কে একটি Short Composition লিখতে বলবে। অথবা ৫টি Question করা হবে এই ৫টি Question এর উত্তর সাজিয়ে লিখলে প্রদত্ত প্রশ্নের উত্তর হয়ে যাবে।
উত্তর দেওয়ার নিয়ম ঃ Ans to the Qus no-4 এর মতোই উত্তর দিবে।
Question No-9 Letter Writing: Letter Writingটির উত্তর করতে হবে প্রশ্নে প্রদত্ত Unseen Passage-এর ওপর ভিত্তি করে। এখানে কোনো একটি Situation-এর বর্ণনা বা কিছু Cues দেয়া থাকবে। সুতরাং প্রশ্নে প্রেরক ও প্রাপকের নাম, ঠিকানা উল্লেখ থাকলে তা যথাযথ ব্যবহার করে Letter লিখবে। নম্বর থাকবে ১০।
উত্তর দেওয়ার নিয়ম ঃ Ans to the Qus no-9 লিখে এক ইঞ্চি নিচ থেকে লিখতে হবে। এ ক্ষেত্রে পঞ্চম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকের Lesson-8 এ প্রদত্ত Letter কাঠামোর নির্দেশনা অনুসরণ পূর্বক ২-৩টি Letter-এর সূচনা ও সমাপ্তি আয়ত্তে থাকলে এবং Unseen Passage-এর Summarizing টা Body of the letter এ লিখে দিলেই একটি সার্থক ও পূর্ণাঙ্গ Letter Writing হবে। অবশ্যই letter এর Body তে অন্তত ৬টি বাক্য লিখতে হবে। তবে খাম তৈরীর করতে হবে না।

Question No-10 Short Questions: এখানে ভিন্ন ভিন্ন ৫টি বাক্যে কোনো একটি বিষয়ের Instruction, Direction বা Procedures এর বর্ণনা দেয়া থাকবে এর ওপর ভিত্তি করে ৩টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। প্রশ্ন ৩টির ১টি জ্ঞানমূলক, ১টি অনুধাবনমূলক ও ১টি প্রয়োগমূলক। এ ক্ষেত্রে নম্বর থাকবে ৬। এক্ষেত্রেও ১ম থেকে ৫ম শ্রেণির ইংরেজী বই এর গল্পগুলো পড়বে।
উত্তর দেওয়ার নিয়ম ঃ Ans to the Qus no-3 এর মতোই উত্তর দিবে।

Question No-11 : দিন, সপ্তাহ, মাস, সময় অথবা Cardinal number বা অর্ডিনাল নাম্বার ব্যবহার করে প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। অথবা এগুলোর ব্যবহার করে শূন্যস্থান পূরণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে নম্বর থাকবে ৫। এর জন্য ইংরেজী বইয়ের Lesson 4, 6, 17, 19, 22, 25 ভালোভবে দেখতে পার। অথবা ১ম থেকে ৫ম শ্রেণির ইংরেজী বই এর গল্পগুলো পড়বে।
উত্তর দেওয়ার নিয়ম ঃ Ans to the Qus no-3 এর মতোই উত্তর দিবে।

Question No-12 Arrange/Rewriting: এখানে এলোমেলো Letter বা Word দেয়া থাকবে এগুলো সাজিয়ে সঠিক Word বা Sentence লিখতে হবে। ইংরেজী বই এর Lesson 1, 5, 10, 13, 14, 22, 26, 28 এই প্রশ্নের উত্তর আয়ত্ত করতে পারলে সহায়ক হবে এবং এর জন্য নম্বর বরাদ্দ থাকবে ০৫।
উত্তর দেওয়ার নিয়ম ঃ এলোমেলো Letter বা Word দেয়া থাকবে এগুলো সাজিয়ে সঠিক Word বা Sentence লিখতে হবে। Ans to the Qus no-3 এর মতোই উত্তর দিবে।

Question No-13 Completing Forms: প্রশ্নে কিছু Information দেয়া থাকতে পারে পাশাপাশি নিজের তথ্য (নাম, ঠিকানা, জন্ম তারিখ, শখ) মা-বাবা, শিক্ষক ও সহপাঠী সম্বন্ধে ধারণা থাকলে এই প্রশ্নের উত্তর দেয়া যায়। এর জন্য ইংরেজী বই এর Lesson 22 & 28 ভালোভাবে আয়ত্ত করলে ৫ নম্বর পাওয়া খুব সহজ।
পরিশেষে আপনাদের সবার সুস্বাস্থ্য ও সাফল্য কামনা করছি। সবাই ভালো থাকবেন।


শুভেচ্ছান্তে,
মোঃ এমরান হোসাইন,
 সহকারী শিক্ষক
আরাগ আনন্দপুর স.প্রা.বিদ্যালয়,
বুড়িচং,কুমিল্লা।

সকল বিষয়ের নতুন মানবন্টন | প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা - ২০১৬

 প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা ২০১৬ ইং এর পরিবর্তিত মানবন্টন।
 বাংলা.....
 ইংরেজি......
 গণিত........
 বা.বি.প
বিজ্ঞান
ধর্ম

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আর নয়, চিরতরে বিদায় করুন গ্যাস্ট্রিক


স্বাস্হ্য ডেস্ক :
দীর্ঘদিন ধরে খাবার এ অনিয়ম চলতে থাকলে, না খেয়ে থাকার কারণে, অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে পেট ফুলে থাকাটা বর্তমানে খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। অনেক মানুষ এই সমস্যায় ভুগছেন প্রতিনিয়ত। সাধারণত অনেকক্ষণ না খেয়ে ক্ষুধা চেপে রাখলে, বেশি বেশি তেলে ভাজা বা তৈলাক্ত খাবার খেলে, পর্যাপ্ত পানি পান না করলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়ে থাকে।
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা যেকোনো বয়সে হতে পারে। মধ্য বয়সে বা তার কম বয়সে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে আমরা ততটা গুরুত্ব দেই না। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই গ্যাসের ওষুধ খেয়ে নিই। কিন্তু যখন এটি আলসারের পর্যায়ে পৌঁছে যায় তখন আমরা সাবধান হওয়ার চেষ্টা করি। সেটা অবশ্য গ্যাস্ট্রিকের চিকিৎসার জন্য বেশ দেরি। তাই গ্যাস্ট্রিকের চিকিৎসা সময় থাকতেই করা উচিত।

গ্যাস্ট্রিকের সঙ্গে সঙ্গে আরেকটি বড় সমস্যা হলো পেট ফুলে থাকে। এতে করে শারীরিক অস্বস্তি তো হয়ই, নিজেকে দেখতেও বাজে লাগে। আর তাই যদি আপনার গ্যাসের সমস্যা নাও থেকে থাকে তাহলেও চেষ্টা করা যেন গ্যাসের সমস্যা না হয়। তার জন্য আপনাকে করতে হবে নিচের কাজগুলো।
তালিকা তৈরি
অনেক গ্যাস্ট্রোন্টেরোলোজিস্ট বলেন যে, আপনি প্রথমে এটা লক্ষ্য করুন যে আপনি আসলে প্রতিদিন কী কী খাবার খাচ্ছেন। মাউন্ট সিনাইয়ের ইচান ইস্কুল অব মেডিসিন হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক বেঞ্জামিন কোহেন বলেন, আপনি যদি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে আপনার উচিত একটি লিখিত তালিকা তৈরি করা। তাতে থাকবে আপনি কখন খাবার খাচ্ছেন, কী খাবার খাচ্ছেন, কতটুকু খাচ্ছেন, খাওয়ার আগে এবং পরে আপনার অনুভূতি কী বা গ্যাসের সমস্যা ঠিক কতক্ষণ পরে দেখা দিচ্ছে। এতে করে অযথা ডাক্তার বাড়ি দৌঁড়তে হবে না। আপনি নিজেই বাসায় বসে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। যে খাবারগুলো খাওয়ার ফলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয় সেই খাবারগুলো তালিকা থেকে সরিয়ে ফেলুন।
তাজা ফল এবং শাকসবজি:
ড. কোহেন বলেন, এমন কোন জাদুকরী খাবার নাই যা আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা মিনিটের ভেতর সারিয়ে দিতে পারে তাই আপনার নিজের সাবধানতা নিজেকে অবলম্বন করতে হবে। প্রতি বেলা খাবারে চেষ্টা করুন বেশি করে তাজা ফল এবং শাক সবজি খাওয়ার।
খাওয়া এবং পান করা:
একই সঙ্গে শক্ত খাবার মুখে চিবিয়ে খাওয়া এবং তরল খাবার পান করা উচিত নয়। খাবার খাওয়ার পর পরই পানি পান করা উচিত নয়। এতে করে খাবার পাকস্থলিতে ভেসে থাকে এবং হজমে অনেক সময় নেয়। ফলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয়।
স্ট্র এর ব্যবহার:
আমরা যখন কথা বলি, খাই বা কোনো কিছু পান করি তখন মুখের মাধ্যমে কিছু বাতাস আমাদের পাকস্থলিতে প্রবেশ করে। ম্যানহাটন গ্যাস্ট্রোন্টেরোলোজির ফাউন্ডার ড. খোডাডাডিয়ান বলেন, স্ট্র দিয়ে কোনো পানীয় পান করার সময় বা ধূমপান করার সময় বেশ বাতাস ঢুকে যায় পাকস্থলিতে। যা গ্যাস্ট্রিকের অন্যতম কারণ। তাই স্ট্র দিয়ে পানীয় পান করা এবং ধূমপান করা বন্ধ করুন।
পর্যাপ্ত পানি পান করা:
প্রতিদিন ৮ গ্লাস পানি আমাদেরকে অনেক রোগ থেকে দূরে রাখে এবং শারীরিক অনেক জটিলতা কমিয়ে দেয়। পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান না করলে খাবার ঠিকমতো হজম হয় না। এতে করে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয়। তাই বলে একবারে অনেক বেশি পানি পান করা ঠিক নয়। থেকে থেকে পানি পান করুন। এক এক বারে সর্বোচ্চ এক গ্লাস পানি পান করুন। ভাত বা ভারী কোনো খাবার খাওয়ার অন্তত মিনিট ১৫ পরে পানি পান করুন।
কোষ্ঠকাঠিন্য:
আমাদের অনেকের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে। অনেকে এটা সাধারণ সমস্যা মনে করি আবার অনেকে লজ্জায় ডাক্তারের কাছে যায় না। এটি কোনো সাধারণ সমস্যা নয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের ফলে হজম হওয়া খাবার পেটে জমে থাকে। ফলে পরবর্তী খাবার হজম হতে সময় নেয়। এতে করে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয় এবং পেট ফুলে থাকে।

 ****একনজরে দেখে নেই****

যে নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে:
# প্রথমত: পরিমিত খাবার খেতে হবে।
# যাদের বয়স বেশি তাদের চর্বিজাতীয় মাংস খাওয়া যাবে না।
# অতিরিক্ত শুকনা মরিচের ঝাল দিয়ে মাংস রান্না করবেন না। কারণ শুকনা মরিচের ঝাল গ্যাস্টিক বাড়িয়ে দিতে পারে।
# পেট খালি না রাখা, আবার পেটভরে না খাওয়া।
# প্রতিদিন একই সময়ে আহার করা।
# কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থাকেল আশ জাতীয় খাবার বেশি খেতে হবে।
# খাবার সব সময় ভালোমতো চিবিয়ে খেতে হবে।
# যে কোনো প্রকার কোল্ড ড্রিংকস পরিহার করতে হবে।
# খাবার খাওয়ার সময় টিভি না দেখা এবং কোন প্রকার তর্ক, বিতর্কে না করায় ভালো।
# খাবার সঙ্গে সঙ্গে শুয়ে না পড়া। অন্তত: খাবার একঘণ্টা পর শোয়া উচিত।
# ধুমপানের অভ্যাস থাকলে, তা অবশ্যই পরিহার করতে হবে।
# টেনশন মুক্ত থাকতে হবে। কারণ মানসিক উৎকণ্ঠা, উত্তেজনা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।
# নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করুন।
# প্রতিদিন সকালে খালি পেটে একগ্লাস ঠাণ্ডা পানি খেতে হবে।
# ইসুবগুলের ভুসি পানিতে মিশিয়ে সকালে বা রাতে শোয়ার আগে খেতে পারেন। এতে বেশ উপকার পাবেন।
# কিছুটা শুকনো আদা চিবিয়ে খেতে পারেন। এতে করে আপনার এসিডিটি সমস্যা কমে যাবে। কারণ আদা এসিডিটি কমাতে বিশেষভাবে কাজে আসে।

এভাবে কিছু নিয়ম মেনে চললে আপনি স্বাভাবিকভাবে চলতে পারবেন। এসিডিটি সেক্ষেত্রে আপনার ধারে কাছেও ভিড়তে পারবে না।মনে রাখবেন,
সুশৃঙ্খল জীবনই সুস্বাস্থ্য। 

ভালোবাসা নাকি শুধুই ভালোলাগা?? বুঝে নিন ৩ উপায়ে

ফটোসোর্স: newsomoy.blogspot.com

♥♥♥ভালোবাসা আর ভালোলাগা এক নয়। ভালোবাসা বাহুডোরে আবদ্ধ করতে চায় আর ভালোলাগা হচ্ছে শুভকামনা। আপনি কি প্রেমে পড়েছেন নাকি শুধু একজন সঙ্গী খুঁজছিলেন সময় কাটানোর জন্য? একটা বয়সে এই দ্বিধায় পড়ি আমরা প্রায় প্রত্যেকেই। ভালোবাসি নাকি শুধুই ভাল লাগে? প্রেম নাকি ঘনিষ্ঠতা? অনেক সময়ই নিজের পছন্দকে প্রেম মনে করে সম্পর্কে জড়িয়ে ভুল করে বসি। ভুল বিপরীত দিকেও হতে পারে। অর্থাৎ হয়তো আপনার সঙ্গীটি ভুল বুঝেছেন, ভেবেছেন ভালোবাসেন। কিন্তু আসলে তার অনুভূতিটা শুধুই ভালো লাগার। ভুল যার পক্ষ থেকেই হোক না কেন ভুক্তভোগী হতে হয় কিন্তু দু'জনকেই।
আপনি নিজেই বুঝে নিতে পারেন আপনার সম্পর্ক বা অনুভুতির ধরণ। ডা. ফিলিপ সেভার এবং ডা. কিন্ডি হাজান এ বিষয়ে দীর্ঘদিন গবেষণা করেন। এক দল মানুষের উপর পরিচালিত গবেষণা থেকে তারা বের করে এনেছেন ৩টি উপায় যা আপনাকে বুঝতে সাহায্য করবে নিজের অনুভূতিগুলোকে।
১। ঘনিষ্ঠতা রকমফের
ঘনিষ্ঠতা কয়েক রকমের হতে পারে। যেমন-
Secure Attachment
এ ধরণের মানসিক অবস্থায় একটি যুগল নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে অনেক নিশ্চিত থাকে। তাদের পরস্পরের প্রতি থাকে তীব্র আস্থা। এই ঘনিষ্ঠতার ভিত্তি থাকে সত্যিকারের ভালোবাসা। পরস্পরকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যায় দুজনই।
Anxious Preoccupied Attachment
সম্পর্কের মাঝে যেন মিশে থাকে কল্পনা। একটা মাদকতা পরস্পরকে একত্র করে রাখে। এ ধরণের ঘনিষ্ঠতায় ভালবাসা আর আস্থার চাইতেও বেশী থাকে আবেগের ক্ষুধা। তারা একজন অপরের দ্বারা পূর্ণ হতে চায়, নিজেদের সব চাহিদা মিটিয়ে নিতে চায়। সম্পর্কটা তাদের জন্য একটা প্রয়োজন।
Fearful Avoidant Attachment
এধরণের ঘনিষ্টতায় মনে এক প্রকার ভয় কাজ করে। এরা সহজে সম্পর্কে যেতে চায় না। গেলেও দায়িত্ব এড়িয়ে চলে।
Dismissive Avoidant Attachment
এক্ষেত্রে মানুষটি সম্পর্কে যায়। কিন্তু তা টিকিয়ে রাখে না। তারা সারাক্ষণই সম্পর্ক থেকে বেড়িয়ে আসতে চায়।
এই ৪টি ঘনিষ্ঠতার ধরণের মাঝে কোনটি আপনার? মিলিয়ে নিন ভালবাসার শর্তের সাথে।
প্রেম হয় নিঃস্বার্থ, ভাল লাগা হয় স্বার্থপর
প্রেমে পড়ে আপনি যখন আপনার সংগীর জন্য কিছু করেন তখন বিনিময়ে কি পাবে ন তা চিন্তা করে করেন না। প্রেম কখনোই স্বার্থ দেখে না। কিন্তু ভালো লাগাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা সম্পর্কে দেনা-পাওনার হিসেব খুবই জরুরী হয়ে দেখা দেয়। আবেগের বসে একটা সময় পর্যন্ত 'বিনিময়ে কি পেলাম' তা হয়ত মনে থাকে না। কিন্তু মোহ কেটে গেলে ঠিকই এই প্রশ্ন মনে আসে এবং সম্পর্ককে শেষ করে দেয়।
প্রেম হয় গভীর, সাহসী
ভালোবেসে আপনি ঝুঁকি নিতে পারেন, তাই প্রেম আপনাকে সাহসী করে তোলে। ভাল লাগায় এত গভীরতা থাকে না। তাই প্রতি পদেই বাঁধা আসে মন থেকে। ভয়, অবিশ্বাস মনকে উদ্বিগ্ন করে রাখে। কিন্তু প্রেম আপনাকে দ্বিধাহীন করে। আপনি নিশ্চিন্তে হাত ধরে এগিয়ে যেতে পারেন।
ভালবাসা কি চায়? একজন মানুষের কাছ থেকে কি কি পেলে আপনি ধরে নেবেন তিনি সত্যিই আপনাকে ভালোবাসেন? প্রেম সবসময় আপনাকে পূর্ণতার অনুভূতি দেবে। সেটি আপনাকে চাইতে হবে না। প্রেমের জন্মই হয় চলে যেতে দেওয়ার শক্তি নিয়ে, যাকে ভালোবাসেন তাকে এতটুকু না বদলে তার মতই থাকতে দেওয়ার সামর্থ্য নিয়ে। ভালোবাসার মানুষটিকে শত বিপদেও আগলে রাখার ইচ্ছেশক্তি সাহসী করে তোলে দুটি হৃদয়কে।
তাই ভালোবাসা ও ভালোলাগা এক না হলেও একে অপরের পরিপূরক।

♥♥লিখেছেন-
কানিজ ফাতেমা লিজা,
ফিচার রাইটার।

সুখী হতে প্রকৃত ভালোবাসার মানুষটিকে খোঁজ করুন

# ভালোবাসার_তুলনা_ @
(# কাল্পনিক )

একটি interview দিতে chittagong যেতে হচ্ছে bf কে।কিন্তু আবহাওয়া ভাল নয়,যে কোনো মুহুর্তে ঝড়_তুফান হতে পারে।চাকরিটা অ খুব দরকার।
ছেলেটি তার GF. কে call দিলো
-hello,আমি chittagong যাচ্ছি,interview আছে দোয়া কর।
-ok,যাও।
কুমিল্লা হতেই অঝর ধারায় বৃষ্টি, ফেনি যেতে না যেতে বৃষ্টির সাথে ঝড়ো বাতাস। প্রায় ১ঘন্টা চলল।শেষ মেস ঝড় থামলে অ বৃষ্টি থামল না।অনেক কষ্ট করে বৃষ্টিতে ভিজে এক ছোট ভাইয়ের মেসে গিয়ে উঠলো(আগে থেকে বলা)
রাত তখন প্রায় ১২ টা,ফ্রেশ হয়ে GF কে call করলো।
-hello,
-hello,অনেক ঝড় তুফান হলো,প্রাকৃতিক পরিবেশ ছিন্ন ভিন্ন হয়ে গেছে,,,,
-yea,আমাদের এদিকে অনেক ঝড় তুফান হয়েছে।উফ,আমি ভুলে ঈ গিয়েছিলাম তোমাকে জানাতে আমাদের কোন সমস্যা হয়নি।
-তুমি ত বাসায় ছিলা,তোমার ত সমস্যা হওয়ার কথা নয়।
-তবে
-তবে আবার কি, একবার অ তো আমার খবর নিলা না।
-তুমি পুরুষ মানুষ,ঝড় তুফান তোমায় কি করবে?আমার ঘুমটা disturbe করলা,(ফোন কেটে দিল)
# পরের_ঘটনা_
ছেলেটি চাকরিটা পেয়ে গেলো,বিয়ে করল,GF কে নয়,বাবা মার পছন্দের মেয়ে।
একদিন অফিস শেষ হওয়ার সাথে সাথে বউ(WF) ফোন করল।
-hello
-আস_সালামু_আলাইকুম।
-অ আলাইকুম,,,,,কি ব্যাপার?
-আকাশে মেঘ জমেছে,খবরে দেখলাম বিকেল হতে ঝড়_তুফান হওয়ার সম্ভবনা।গুড়ি_গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে,তুমি কোথাও late না করে early বাসায় back করো।আর শোন,যা যা আনতে বলেছিলাম কিছু আনা লাগবে না আজ।শুধু তুমি early আস,সাবধানে এসো,তুমি না আসা পর্যন্ত আমি কিন্তু শান্তি পাচ্ছি না।bye.
# বন্ধুরা_বুঝলেন
GF এর ভালোবাসা আর WF এর ভালোবাসা।
তাই আমার # fb friend দের বলছি,অতিত কে ভুলে যান,ঘরের লক্ষিকে সম্মানের সহিত
# ভালোবাসুন ।
অবিবাহিত # fb_friend রা GF যদি এমন হয় ত্যাগ করে পরিবারের সবার পছন্দে বিয়ে করুন।
# আর_সুখি_দাম্পত্য_জীবন_গড়ে_তুলুন

(ভুল হলে ক্ষমা করবেন)
লেখকঃ
#মোঃ_এমরান_হোসাইন।

Story: Love to Daughter |♥ যে ঘর সৃষ্টিকর্তার পছন্দ সে ঘরেই মেয়ের জন্ম হয়

 এক গর্ভবতী স্ত্রী তার স্বামীকে জিগ্যেস করলো, “তোমার কি মনে হয়, ছেলে হবে না মেয়ে হবে ?” স্বামী – যদি ছেলে হয় তাহলে ওকে আমি অঙ্ক পড়াবো, ওকে ন...